শনিবার ৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১.০০ থেকে দুপুর ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত উপজেলা মির্জাপুর ইউনিয়নে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন), চট্টগ্রাম শারমিন জাহানের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এসময় মেসার্স কাদেরিয়া ব্রিকস (৫৫৫)-কে ২ লাখ, মেসার্স কর্ণফুলি ব্রিকস (ঘইগ)-কে ২ লাখ, মেসার্স গোল্ডেন ব্রিকস (এইঐ)-কে ৫০ হাজার, মেসার্স সাঈদ আহম্মদ ব্রিকস (ঝঅই)-কে ১ লাখ এবং মেসার্স ন্যাশনাল ব্রিকস (ঝ্ই)-কে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং ২টি ইট ভাটা থেকে আনুমানিক ১ হাজার ঘনফুট জ্বালানী কাঠ জব্দ করে বন বিভাগকে হস্তান্তর করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম মশিউজ্জামান বলেন,
বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) শারমিন জাহানের নেতৃত্বে নিয়মিত মোবাইল কোর্টের অংশ হিসেবে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯)-এর আওতায় ইট ভাটায় জ্বালানী কাঠের ব্যবহার, পরিবেশের ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসকের লাইসেন্স হালনাগাদ না থাকার অপরাধে ৫টি ইটভাটাকে জরিমানা করা হয় এবং জ্বালানী কাঠ জব্দ করা হয়।
উক্ত অভিযানে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক নুর আলম, সিনিয়র ক্যামিস্ট জান্নাতুল ফেরদৌস, হাটহাজারী বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম এবং মোবাইল কোর্টের সার্বিক সহযোগিতা করেন হাটহাজারী থানা পুলিশ, আনসার সদস্য ও সরকারহাট ইউনিয়ন ভূমি অফিস।