সংগঠনের সম্মানিত পৃষ্ঠপোষক আলহাজ কামরুল ইসলাম হোসাইনীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা দায়রা জজ মাহবুবুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাপোলো ইম্পেরিয়াল হাসপাতালের কনসালট্যান্ট ডা. মোস্তাফিজুর রহমান, সরকারি আলাওল ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ফজলে এলাহী, বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও ব্যবসায়ী জাকের হোসাইন।
এই সময় সংগঠনের সভাপতি ওসমান গনি মুজাহিদ ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ রিদুয়ানের পরিচালনায় আরও বক্তব্য রাখেন অত্র সংগঠনের উপদেষ্টা শাহাদাত হোসেন আজগর, শামসুল ইসলাম হেলাল, মফিজুর রহমান, আমির হোছন কোম্পানি, শহিদুল হক চৌধুরী, আমিনুর রহমান, মোহাম্মদ শোয়াইব, শাহেদ আকবর চৌধুরী, মোহাম্মদ নুরু, নেজামুল হক বাপ্পী, মফিজ।
অত্র সংগঠনের প্রধান নির্দেশক এনএম নাছির উদ্দীন, প্রধান মুখপাত্র এটিএম কফিল উদ্দীন, প্রধান সমন্বয়ক জিয়াউল হাসান হোসাইনী। এই সময় অত্র সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি তাফহিমুল আলম হিমু, সহ-সভাপতি আতিকুর রহমান মানিক, জাহাঙ্গীর, আমিনুর রহমান, ইউসুফ, ইসহাক, মাহমুদুল ইসলাম, শফিউল করিম টিটু, রিফাদুল ইসলাম রুবেল, মো. শরীফ, শোয়াইব টিটু, ইউনুস; যুগ্ম সম্পাদক নুর মোহাম্মদ, জামশেদ, জামাল উদ্দীন, মোরশেদ; সহ-সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন রকি; সাংগঠনিক সম্পাদক ওবায়দুল্লাহ বিন মসউদ নকি, আলমগীর; সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নাইম, ইপন বিন রহমান, হাবিব, সৈকত, রহমান, শাহাদাত, টিপু সহ বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এই সময় বাঁশখালী উপজেলার ২৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ২০০ কৃতি শিক্ষার্থীকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
প্রধান অতিথি বলেন, ‘ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখলে জীবনে কখনো লক্ষ্যে পৌঁছানো যাবে না। যে স্বপ্ন ঘুমাতে দেয় না, সেটিই আসল স্বপ্ন। তোমাদের ভালো স্বপ্ন দেখতে হবে। স্বপ্ন বাস্তবায়নে ভালো পড়াশোনার বিকল্প নেই। আবার শুধু মেধাবী শিক্ষার্থী হলেই চলবে না, সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন সমাজ এবং সোনার বাংলা গড়তে ভালো মানুষও হতে হবে।’
সাবেক মেয়র কামরুল ইসলাম হোসাইনী বলেন, ‘এখন স্মার্টফোন আর ইন্টারনেট থাকলে পুরো পৃথিবী দেখা যায়। স্মার্টফোনের ভালো-খারাপের ব্যবহার আছে। তোমাদের স্মার্টফোনের ভালোটা নিতে হবে আর খারাপটা পরিহার করতে হবে। তাহলে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সহায়ক হবে। নিজে একা শুধু এগিয়ে গেলে চলবে না, পিছিয়ে পড়াদের এগিয়ে নিতে হবে।’
বাঁশখালী থানার চৌকস পুলিশ অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘শুধু জিপিএ-৫ অর্জন একমাত্র উদ্দেশ্য হতে পারে না। পড়াশোনার পাশাপাশি সামাজিক সচেতন মানুষ হিসেবে বড় হতে হবে। মানবিক মূল্যবোধ, অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, সহমর্মিতা, যুক্তিবাদিতা ও দেশপ্রেমের গুণাবলীতে শিক্ষার্থীদের সমৃদ্ধ হতে হবে। আমাদের উচিত হবে তাদের স্বতন্ত্র প্রতিভা বিকাশের উপযোগী পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া। মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করার মাধ্যমে বর্তমান সরকার এই লক্ষ্য পূরণে কাজ করে যাচ্ছে।’