রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দেওয়ার পর, জাতীয় স্মৃতিসৌধে সাধারণ মানুষের ঢল নেমেছে। নানা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ দেশবাসী শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন জাতির সূর্যসন্তানদের। মুক্তিযুদ্ধের আহত যোদ্ধারা একাত্তরের রণাঙ্গণে তাদের আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। এ ছাড়া, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান—স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা জানানো হয়।
বিজয়ের দিন, স্বাধীন দেশের নতুন প্রজন্মের মধ্যে অন্যরকম এক আনন্দ ও উল্লাস দেখা গেছে। লাল-সবুজ পোশাক পরিহিত শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সী মানুষ স্মৃতিসৌধে এসে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। অনেকের হাতে ছিল লাল-সবুজ পতাকা, যা বিজয়ের উজ্জ্বলতা ও চেতনার প্রতীক হয়ে উঠেছে। বিজয় দিবসের এই চেতনা সমাজের প্রতিটি স্তরে ছড়িয়ে দেওয়াই তাদের লক্ষ্য।
তবে, বিজয় অর্জনের পরও অনেকেই মনে করেন, সুশাসনের একটি বাংলাদেশ গঠন করা সম্ভব হয়নি। রাজনৈতিক দলের বিভেদ ছাড়াই এক বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তারা।