চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহর থানাধীন চৌধুরী পাড়া এলাকায় আদালতের আদেশ অমান্য করে দেয়াল নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। আদালতে মনির আহমদ পিতা মৃত আমিন ফজল মৌরশি সূত্রে মালিকানা থাকা সত্ত্বেও এলাকার স্থানীয় সন্ত্রাসীরা চাঁদা দাবি করে। দাবিকৃত চাঁদা না দেওয়ায় সমাজের উশৃঙ্খল সন্ত্রাসী বাহিনীর হোতা আওয়ামী ফ্যাসিবাদী নেতা ডাক্তার আফসারুল আমিনের ডানহাতখ্যাত ভূমিদস্যু রাজিব ও তার সহযোগিরা
ইট পাথর এবং দেয়াল দেওয়ার পায়তারা করে আসছে।
বিজ্ঞ দ্বিতীয় যুগ্ম জেলা জজ আদালত চট্টগ্রাম এ অপর মামলা নম্বর ৪১/২০২৩ ইংরেজি চলমান রয়েছে।
এ বিষয়ে মাননীয় আদালত সকল কাগজপত্র দেখে নিষেধাজ্ঞা আদেশ দেন।কিন্তু বিপক্ষ লোকেরা প্রভাবশালী হওয়ায় থানা পুলিশ তাদের ভয়ে আসে না।ভুক্তভোগীরা বলেন,এমতাবস্থায় আমরা জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছি পরিবার-পরিজন নিয়ে সবসময় আমরা আতঙ্কের মধ্যে জীবন যাপন করছি।
তিনি আরো বলেন আমরা মাননীয় পুলিশ কমিশনার মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আমরা বাঁচতে চাই নির্ভয়ে জীবন যাপন করতে চাই।
স্থানীয় জহুরুল আলম, সাইফুল, মোঃ রাশেল ও জানে আলম জনি বলেন দীর্ঘদিন এটি মনির আহমেদ গং এর দখলে স্থিত রয়েছে।কিন্তু হঠাৎ
মোঃ রাজিব,মোহাম্মদ ইউনুস,সালাউদ্দিন ও বাবর।জবর দখল করার জন্য ইট বালি কাঁটাতার এনে রেখেছে।
ভূমিধস্যূ রাজিবের বিরুদ্ধে জিডি করলেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি হালিশহর থানা পুলিশ।
এখানে উল্লেখিত কিছু জায়গা গুলশানারা বেগম ও সাজ্জাদ হোসেন কিছু জমি কিনে পুরো জায়গা দখলে মরিয়া হয়ে গেছে।তারা স্থানীয় আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসী রাজিবের সহায়তায় আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কাঁটাতারের বেড়া দিচ্ছে।
বাদীপক্ষ বলেন যারা দলিল মূলে যতটুকু জমি কিনেছে নিয়ে যাক,কিন্তু অতিরিক্ত জবর দখল করার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ।
এ বিষয়ে গুলশানারা বেগম ও সাজ্জাদ হোসেন চৌধুরীকে বারবার ফোন দিলেও তাদের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। অভিযোগ বিষয়ে রাজিবের বক্তব্য নেয়ার জন্য ফোন দিলেও রিসিভ করেননি।
আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কাঁটাতার ঘেড়া দেয়া প্রসঙ্গে ওসি হালিশহর জাকির বলেন, আমরা ব্যবস্থা নিব।কিন্তু সকাল থেকে ৯৯৯ এ কল দেয়ার পরে বিকেল পর্যন্ত ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠাননি বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবার।